সিরিয়া মহাযুদ্ধের কাল রক্তে আঁকা ফিলিস্তিন প্যাকেজ

Description

১ম বইটি সম্পর্কে কিছু কথা (সিরিয়া মহাযুদ্ধের কাল)

সিরিয়ায় প্রকৃতপক্ষে কী ঘটছে? সেখানকার সার্বিক বাস্তবতা কী? বিশ্ব মোড়লদের কে কার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে? আইএসের সূচনা হলো কীভাবে? সিরিয়া যুদ্ধের ভবিষ্যৎইবা কী? সিরিয়ায় কারা লড়ছে ন্যায় ও ইনসাফ এর জন্য?

সিরিয়া মহাযুদ্ধের কাল বইটি সিরিয়া যুদ্ধ সম্পর্কে অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর দেয়। এটি যুদ্ধের প্রকৃতি, সার্বিক বাস্তবতা, বিশ্ব রাজনীতির ভূমিকা, আইএসের উত্থান, যুদ্ধের ভবিষ্যৎ এবং ন্যায় ও ইনসাফের জন্য লড়াইরতদের চিত্রিত করে। বইটি নির্মোহ ও স্বচ্ছদৃষ্টিতে লেখা হয়েছে, এবং এটি পাঠকদেরকে সিরিয়া যুদ্ধের জটিলতা এবং এর বিশ্বব্যাপী প্রভাব সম্পর্কে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে।

এই বই তার পাঠককে এমন সব সত্যের মুখোমুখী করবে যা থেকে পালাবার জো নেই। এ বই আপাত পক্ষপাতহীন, সত্যাশ্রয়ী এবং একই সঙ্গে মানবিকও।

 এমন অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়েছে ‘সিরিয়া মহাযুদ্ধের কাল’ বইয়ে, নির্মোহ ও স্বচ্ছদৃষ্টিতে।

২য় বইটি সম্পর্কে কিছু কথা রক্তে আঁকা ফিলিস্তিন

‘গাজাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও উন্মুক্ত কারাগার বলেন অনেকে। আমরা (গাজাবাসী) বলি, তার থেকেও খারাপ। কারাগারে মানুষ প্রতিদিন খাবার পাই তিনবেলা। পানি পায় এবং তাদের মাথার ওপরে থাকে ছাদ। তাদের  সকাল-সন্ধ্যা মৃত্যু পরোয়ানা নিয়ে ঘুম থেকে উঠতে হয় না কারাবন্দীদের। কিন্তু গাজাবাসীকে এটা তাদের প্রতিদিনের ঘটনা । কারাগারে মানুষদের দু’দিন পর পর চোখের জলে প্রিয়সন্তানকে কাফনের কাপড় পরিয়ে রেখে আসতে হয় না অন্ধকার কবরে। 

ছিন্ন-বিছিন্ন সন্তানের মৃতদেহের কিছু অংশ হাসপাতালে রেখে এসে ‘হারিয়ে ফেলা হাতটি’ খুঁজতেও নামতে হয় না রাস্তায়। আমাদের আগে তিন পুরুষ অমানবিক অত্যাচারের মধ্য দিয়ে পশুর মতো জীবন কাটিয়েছে। আমরাও একইভাবে পশুর মতো জীবনযাপন করছি। হয়তো একই পরিণতি হবে আমাদের সন্তানেরও। কিন্তু তাদের সন্তানের জন্য একটি মুক্ত ফিলিস্তিন আমরা রেখে যাবো ইনশা আল্লাহ!’

রক্তাক্ত, ক্ষত-বিক্ষত উম্মাহর হৃদপিন্ড বায়তুল মোকাদ্দাস-পবিত্র আকসার ইতিহাস, ইহুদি-ষড়যন্ত্র ও পরিণতি নিয়ে রচিত রক্তে আঁকা ফিলিস্তিন।